অধুনালুপ্ত ছিটমহলগুলোতে এনজিওদের কার্যক্রম শুরু

এ.আই.পলাশঃ নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার পার্শবর্তী ছিটমহল বালাপাড়া খাগড়াবাড়ী, কোটভাজনী ও দোহল খাগড়াবাড়ী এই তিনটি ছিটমহলের বসবাসকারী মানুষগুলো ১৯৪৫ইং পূর্বপাকিস্তানের আমল থেকে ১৯৭১ইং সালে  দেশ স্বাধীনের পর মাতৃভুমি হিসেবে বাংলাদেশ  পরিচিতি লাভের পরেও  ভারতীয় ছিটমহলগুলো তাদের পরিচিতি লাভ করতে পারেনি।
অবশেষে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপক চেষ্টার প্রতিফলন ঘটে গত ১লা আগস্ট ২০১৫ইং রাত ১২.০১ মিনিটে। বাংলাদেশের ভুখন্ডে ভারতের ১১১টি ছিটমহলে একই সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনসহ রাস্তাঘাট ও বাড়িঘরে আলোকসজ্জা সহ বিনোদনের জন্য বিভিন্ন মঞ্চ তৈরী হয়। তারই সূত্র ধরে ডোমার উপজেলার পার্শবর্তী ছিটমহল বালাপাড়া খাগডাবাড়ী, কোটভাজনী ও দোহলা খাগড়াবাড়ী ছিটে শুরু হয় আনন্দ মেলা। অপর দিকে এই ছিটমহল গুলো বাংলাদেশের ভুখন্ডে পরিনত হওয়ায় এলাকার বিভিন্ন এনজিওগুলোর উর্ধতন কর্মকর্তারা সেই এলাকাগুলোতে প্েরবশ করে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় টিম গঠন করে সহজ কিস্তিতে ঋণ প্রদানের কর্মকান্ড শুরু করেছে। এতেকরে এলাকার শত শত ব্যবসায়ীদের দীর্ঘ দিনের আশার প্রদীপ জ্বলে উঠবে বলে ছিটমহল এলাকাবাসী মনে করনে। বিশেষ করে এই এলাকার মানুষগুলো বাংলাদেশের মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর তাদের মনের জোর আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।

পুরোনো সংবাদ

প্রধান খবর 8127771624134884171

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item