নীলফামারীতে চেক প্রতারনার মামলার আসামীর আত্মসমর্পন
https://www.obolokon24.com/2015/08/nilphamari_25.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃসোমবার দুপুরে নীলফামারীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে চেক প্রতারনার মামলায় তিনবছরের সাজাপ্রাপ্ত ঠিকাদার খোরশেদ আলম নামে এক আসামী দুই বছর পলাতক থাকার পর আদালতে এসে আত্মসমর্পন করেছেন।
বিচারক মো. সামিউল ইসলাম তাকে কারাগারে পাঠান।
মামলার সূত্রমতে, রংপুরের আলম কনস্ট্রাকশন নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক খোরশেদ আলম ২০০৬ সালের ৪ জুন নীলফামারীর উত্তরা মিলস নামে একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ২৮০ ড্রাম বিটুমিন ক্রয় করে মূল্য পরিশোধের জন্য রংপুরের ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের একটি চেক প্রদান করেন। উত্তরা মিলস এর স্বত্তাধিকারী সুজিত কুমার চক্রবর্তী উক্ত চেকে ব্যাংক হিসাব থেকে বার বার চেষ্টা করে টাকা তুলতে ব্যর্থ হন। এরপর ২০০৯ সালের তিনি চেক জালিয়াতির একটি মামলা নীলফামারীর আদালতে দায়ের করেন।
আদালতের বিচারক ২০১৩ সালের ৫ মে চেক প্রতারণার মামলায় তিন বছরের সশ্রম কারাদন্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছিল। কিন্তু রায় প্রদানের সময় দিন থেকে ওই ঠিকাদার পলাতক ছিলেন। তার নামে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করা হয়েছিল। দীর্ঘ দুই বছর পলাতক থাকার পর ঠিকাদার নিজেই আদালতে এসে আত্মসমর্পন করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।বিচারক মো. সামিউল ইসলাম তাকে কারাগারে পাঠান।
মামলার সূত্রমতে, রংপুরের আলম কনস্ট্রাকশন নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক খোরশেদ আলম ২০০৬ সালের ৪ জুন নীলফামারীর উত্তরা মিলস নামে একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ২৮০ ড্রাম বিটুমিন ক্রয় করে মূল্য পরিশোধের জন্য রংপুরের ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের একটি চেক প্রদান করেন। উত্তরা মিলস এর স্বত্তাধিকারী সুজিত কুমার চক্রবর্তী উক্ত চেকে ব্যাংক হিসাব থেকে বার বার চেষ্টা করে টাকা তুলতে ব্যর্থ হন। এরপর ২০০৯ সালের তিনি চেক জালিয়াতির একটি মামলা নীলফামারীর আদালতে দায়ের করেন।