কিশোরীগঞ্জে অজ্ঞাত রোগে তিন শতাধিক ছাগলের মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2015/08/kisorgang.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ
নীলফামারী কিশোরীগঞ্জ উপজেলার পল্লীতে অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনশতাধিক ছাগলের মৃত্যু হয়েছে । হঠাৎ করে অজ্ঞাত এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় এবং ছাগলের মৃত্যুতে ছাগল পালনকারী খামারী সহ কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায় উপজেলার প্রতিটি গ্রামে অজ্ঞাক এই রোগের মড়ক দেখা দিয়েছে।
কিশোরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের কেশবা গ্রামের ছাগল পালনকারী খামারী আব্দুল মালেক জানান গত এক সপ্তাহের অজ্ঞাত রোগে তার ৫ টি ছাগল মারা গেছে। তিনি বলেন ছাগল গুলোর প্রথমে পেট ফুলে গিয়ে মুখ দিয়ে লালা পরে। এরপর শুরু হয় পাতলা পায়খানা। পাতলা পায়খানা করার দু’এক দিনের মধ্যে ছাগল গুলো মারা যায়। নিতাই ইউনিয়নের পানিয়াল পুকুর খোলাহাটি গ্রামের কৃষক হামিদুল জানান তার দুটি ছাগল মারা গেছে। তিনি ছাগল দুটির চিকিৎসার জন্য উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসে নিয়ে গিয়েছিলে কিন্তু চিকিৎসায় কোন কাজ হয়নি। ওই গ্রামের এমদাদুল হকের ২ টি, কাল্টু মামুদের ৩ টি, মালি বেওয়ার ১ টি ছাগল মারা য়ায়।
নীলফামারী কিশোরীগঞ্জ উপজেলার পল্লীতে অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনশতাধিক ছাগলের মৃত্যু হয়েছে । হঠাৎ করে অজ্ঞাত এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় এবং ছাগলের মৃত্যুতে ছাগল পালনকারী খামারী সহ কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায় উপজেলার প্রতিটি গ্রামে অজ্ঞাক এই রোগের মড়ক দেখা দিয়েছে।
কিশোরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের কেশবা গ্রামের ছাগল পালনকারী খামারী আব্দুল মালেক জানান গত এক সপ্তাহের অজ্ঞাত রোগে তার ৫ টি ছাগল মারা গেছে। তিনি বলেন ছাগল গুলোর প্রথমে পেট ফুলে গিয়ে মুখ দিয়ে লালা পরে। এরপর শুরু হয় পাতলা পায়খানা। পাতলা পায়খানা করার দু’এক দিনের মধ্যে ছাগল গুলো মারা যায়। নিতাই ইউনিয়নের পানিয়াল পুকুর খোলাহাটি গ্রামের কৃষক হামিদুল জানান তার দুটি ছাগল মারা গেছে। তিনি ছাগল দুটির চিকিৎসার জন্য উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসে নিয়ে গিয়েছিলে কিন্তু চিকিৎসায় কোন কাজ হয়নি। ওই গ্রামের এমদাদুল হকের ২ টি, কাল্টু মামুদের ৩ টি, মালি বেওয়ার ১ টি ছাগল মারা য়ায়।
বিভিন্ন সুত্র মতে গত এক সপ্তাহে উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নে ১০০ টি, বাহাগিলি ইউনিয়নের ৫০ টি কিশোরীগঞ্জ সদর ইউনিয়ের ৪৫ টি, মাগুড়া ইউনিয়নের ৩৩ টি, গাড়া গ্রাম ইউনিয়নে ১৬ টি, রনচন্ডি ইউনিয়নে ৩৮ টি, পুটিমারী ইউনিয়নে ১৮ টি, বড়ভিটা ও নিতাই ইউনিয়নেও অজ্ঞাত রোগে ছাগল মারা গেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হোসাইন মোহাম্মদ রাকিবুল বলেন উপজেলায় ব্যাপকহারে ছাগল অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত বা মারা যাচ্ছে এমন খবর তার কাছে নেই বা কেউ জানায়নি। যেহেতু বিষয়টি অবগত হলাম সেটি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।