দেশীয় মাছের আকাল পড়ায় পুটি ডাইরকার কেজি ৪শ টাকা।

হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ রংপুরের পাগলাপীরে বিভিন্ন হাট বাজারে দেশীয় মাছের আকাল পড়ায় ভুক্তভোগী ক্রেতাসাধরন চালানী মাছ ও বয়লারের মুরগীর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। এদিকে দেশয় মাছের মহা আকাল পড়ায় পাগলাপীর সহ অঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে দেশীয় মাছ পুটি ডাইরকার কেজি ৪শ টাকা দরে বিক্রি হচেছ। তাও আবার ভুক্তভোগী ক্রেতাসাধারন সময়মত হাট বাজারে গেলে মাছ পাবে, নয়তবা এজাতের মাছ চলে গেছে সুদের মহাজনদের বাড়ীতে। জানাগেছে পাগলাপীর অঞ্চলের মানুষ জন মাছে ভাতে বাঙ্গালী বলে পরিচিত লাভ করলেও কাল ক্রমে এ চিত্র পাল্টে গেছে।
একটা সময় ছিল অঞ্চলে সামন্য বর্ণ্যায় খাল পুকুর ডোবা নালায় ও েেত্রর জমিতে দেশীয় মাছ পুটি ডাইরকা চেং সাটি সৈইল মাগুর শিংগি কৈ চিংড়ি টোরা গছি টেংনা সহ নানা জাতের দেশীয় মাছ পাওয়া যেত। এমনকি অঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে ছিল এই সব জাতের দেশীয় মাছের রমরমা বানিজ্য। কিন্তু অর্ধযুগ ধরে এই সব জাতের মাছ আর পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে মাঝে মধ্যে পাগলাপীর সহ অঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারে এই সব জাতের দেশীয় মাছ আমদানী হলেও দামের কারনে মাছের গায়ে হাত দেওয়া দুসার্ধ্য হয়ে উঠছে। অনেক ভুক্তভোগী ক্রেতাসাধারন শখের বশে কিংবা পরিবারের কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে এ জাতের মাছের জন্য হাট বাজারে এসে দেখে সুদারু বাহিনীরা দেশীয় মাছ চিলপাখির মত ছুয়ে নিয়ে গেছে। সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে পাগলাপীরের নামা বাজার সহ অঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারে ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজি পুটি ডাইরকা ৪শ টাকা, চেং ৩শ টাকা, সাটি ৪শ টাকা, টেংনা ৬শ টাকা, মাগুর শিংগি ৬শ টাকা দরে বিক্রি করছেন। এছাড়াও হাট বাজার গুলোতে চালানী মাছ প্রতি কেজি রুই ২শ টাকা, বির্গ্রটে ১শ ৮০ টাকা, কাতল ২শ ৫০ টাকা, ইলিশ ৬শ টাকা, পাংগাশ ১শ ৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

পুরোনো সংবাদ

রংপুর 1361510854105646430

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item