নীলফামারীতে বাসদের (মার্কসবাদী) বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
https://www.obolokon24.com/2015/08/basod.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ
যেসব নদীর উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের অস্তিত্ব সেইসব নদীগুলোর উপর আগ্রাসন চালাচ্ছে সাম্রাজ্যবাদী ভরত। ফাঁরাক্কায় বাঁধ নির্মাণ করে পদ্মা ও গজলডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে তিস্তাসহ সকল নদীকে শুকিয়ে ফেলে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মিশিয়ে ফেলার পায়তারা করছে। তারা প্রতিবেশি হয়েও শক্রর আচরণ করছে বাংলাদেশের সাথে। রবিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বাসদ (মার্কসবাদী) নীলফামারী জেলার শাখার আয়োজনে আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পের নামে ভারত কর্তৃক একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহারের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিােভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটিরে বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
যেসব নদীর উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের অস্তিত্ব সেইসব নদীগুলোর উপর আগ্রাসন চালাচ্ছে সাম্রাজ্যবাদী ভরত। ফাঁরাক্কায় বাঁধ নির্মাণ করে পদ্মা ও গজলডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে তিস্তাসহ সকল নদীকে শুকিয়ে ফেলে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মিশিয়ে ফেলার পায়তারা করছে। তারা প্রতিবেশি হয়েও শক্রর আচরণ করছে বাংলাদেশের সাথে। রবিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বাসদ (মার্কসবাদী) নীলফামারী জেলার শাখার আয়োজনে আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পের নামে ভারত কর্তৃক একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহারের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিােভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটিরে বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
বাসদ (মার্কবাদী) নেতারা আরো বলেন , ভারত সরকার এবার আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে ব্রক্ষ্মপুত্র নদকে মেরে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে। এই নদী দিয়ে বাংলাদেশের মোট পানি প্রবাহের ৬০ শতাংশ প্রবাহিত হয়। ভারত এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৩২টি খাল কেটে এই বক্ষ্মপুত্রের পানি তাদের দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের বিরাট অংশ শুকিয়ে মরুভুমিতে পরিনত হবে।
বক্তারা বলেন তিস্তা নদী উত্তরাঞ্চলের প্রাণ । সেই নদীর উজানে বাঁধ দিয়ে শুষ্ক মৌসুমে ভারত আমাদেরকে শুকিয়ে মারে আর বর্ষা মৌসুমে নদীতে পানি ছেড়ে আমাদের ডুবিয়ে মারে। ব্রক্ষ্মপুত্রের েেত্রও একই ঘটনা ঘটবে। তাই দেশের সকল দেশপ্রেমিক মানুষকে নদী রা সংগ্রামে এগিয়ে আসার আহবান জানানো হয়।
নীফলামারীর ডিমলা উপজেলা বাসদের (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক কমরেড ডা. রবীন্দ্র নাথ রায়ের সভাপতিত্বে জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তৃতা দেন, কমরেড আব্বাস উদ্দিন, কমরেড আহসানুল আরেফিন তিতু, কমরেড জান্নুর রহমান, ডোমার উপজেলার সমন্বয়ক কমরেড ইয়াসিন আদনান রাজীব ও রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।