পাগলাপীরে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ওজনে কম দেওয়ার প্রবণতা বেড়েই চলেছে।

হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ রংপুরের পাগলাপীরে বিভিন্ন স্থানে হাটবাজারে ভোগ্যপণ্য খাদ্য দ্রব্য কাচা বাজার সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ওজনে কম দেওয়ার প্রবণতা বেড়েই চলছে। বিশেষ করে অঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র পাগলাপীরের কাচা বাজার বলে পরিচিত নামা হাটের মাছ, মাংস বাজারে এ পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়ে পড়ায় ভুক্তভোগী ক্রেতা সাধারণ আজ দিশেহারা হয়ে পড়ছে। ইতিপূর্বে এসংক্রান্ত রিপোর্ট দৈনিক যুগের আলো সহ বিভিন্ন পত্র
পত্রিকায় একাধিক বার প্রকাশিত হলেও প্রশাসনের টনক না পড়ায় এ নিয়ে পাগলাপীর অঞ্চলের সচেতন মহল উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ উঠছে। জানাগেছে পাগলাপীরের কাচা বাজার নামা হাট, হরকলি, শিবের বাজার, পানবাজার, গঞ্জিপুর, বেতগাড়ী, ও মমিনপুর সহ অঞ্চলের বিভিন্ন হাটবাজারে চাল,ডাল,তেল, লবন, কাচা বাজারের আলু, বেগুন, পটল, কাচা মরিচ রসুন, পিয়াজ ও মাছ, মাংস সহ ভোগ্যপণ্য খাদ্য দ্রব্য কাচাবাজার সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ওজনে কম দেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ উঠছে অঞ্চলের এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা অল্প পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় খাদ্য দ্রব্য সহ যেকোন পণ্য সামগ্রী ৭ শ গ্রামে ১ কেজি বলে ক্রেতাদের কাছে চালিয়ে যাচ্ছেন। পাগলাপীর অঞ্চলের ভুক্তভোগী ক্রেতাসাধারণের অভিযোগ “টাকা দিয়ে আমরা আসল দামে জিনিস পত্র কিনলেও ওজনে কম পাচ্ছি”। সরেজমিনে পাগলাপীর বন্দর সহ অঞ্চলের ভুক্তভোগী ক্রেতাসাধারণ জানান, হাটবাজার গুলোতে সরকারের মনিটরিং ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় এ পরিস্থিতি সৃস্টি হয়ে পড়ছে। ফলে বিশেষ করে পাগলাপীরের নামা হাটের মাছ, মাংস ব্যবসায়ীরা ৭শ গ্রামে ১ কেজি বলে ক্রেতাদের কাছে চালিয়ে যাচ্ছেন। এব্যাপারে পাগলাপীর অঞ্চলের ক্রেতা সাধারণ ভোগ্যপণ্য খাদ্যদ্রব্য সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র ওজনে কম দেওয়া বন্ধের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে হস্তপে কামনা করছেন।

পুরোনো সংবাদ

রংপুর 619757112653191302

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item