পাগলাপীরে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে

হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ সরকারীভাবে শিশু শ্রম নিষিদ্ধ করা হলেও রংপুরের পাগলাপীরে বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়তই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানাগেছে পাগলাপীর বন্দর সহ অঞ্চলের হরিদেবপুর মমিনপুর চন্দনপাট সদ্যপুষ্করিনী খলেয়া বেতগাড়ী বড়বিল ইকরচালী উত্তম ও মাগুড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন হাট বাজারের হোটেল রেস্তরা তামাকের গোডাউন ধান ভাঙ্গা মিল বেকারী বিভিন্ন কোম্পানী ওয়ার্কসপ লেদের দোকানে এছাড়াও অটো ভটভটি সিএনজি রিক্সাভ্যান এমনকি যাত্রীবাহী বাসে হেল্পার হিসেবে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী মালিকরা
 অধিক লাভের জন্য কর্মেেত্র দ শ্রমিক নিয়োগ না দিয়ে দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে অসহায় দরিদ্র অভাবি পিতামাতার কচিকাচার শিশু কিশোরদের ভুলিয়ে ভালিয়ে শুধু মাত্র তিন বেলা ভাতের বিনিময়ে শ্রমিক হিসাবে ব্যবহার করছেন। অসাধু ব্যবসায়ী মালিকরা এসব শিশুদের দিয়ে ঝুকপুর্ণ কাজ করাচ্ছেন,এতে করে শিশুদের শারিরীক ও মানসিক মারাত্মক তি হচ্ছে। এইসব কিশোর শ্রমিকদের উপরে মালিকরা ভারী ও কঠিন কাজ চাপিয়ে দিচ্ছেন সময় মত করতে না পারলে কানমতলা সহ মারপিট করে রক্তাক্ত করে দিচ্ছেন। সরেজমিনে লেদের দোকানের ১২ বছরের এক শিশু শ্রমিক সোহেল হাতুড়ি দিয়ে লোহার রড পেটানোর সময় কথা হলে সে জানায় আমার বাবা গরীব সংসারে আমাদের অভাব অনটন তার পরেও মুই স্কুল পড়ং। দোকানের মালিক বাবার অভাবের সুযোগে মোক তার দোকানত কাজ করিবার জন্যে নিয়া আইসে তিন বেলা ভাত আর বিশ টাকা করি দিনে মুই পাং। অথচ মুই যত কাজ করং দোকানের বড় চ্যাংড়া গুলাও তত কাজ করে, ওমাক তিনশত টাকা করি দেয়। কিশোর শ্রমিকদের ভারী কঠিন কাজ চাপিয়ে দিয়ে ফায়দাবাজ মালিকরা লাভবান হচ্ছেন তাই তারা দিবারাত্রি শিশু শ্রমিকদের সন্ধানে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এমতাবস্থায় পাগলাপীর সহ অঞ্চলের সচেতন মহল ঝুকি পুর্ণ শিশু শ্রমিক বন্ধের জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

পুরোনো সংবাদ

রংপুর 7810147902530695878

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item