সৈয়দপুরে প্রচন্ড তাপদাহ তালশাস ও শরবতের চাহিদা বৃদ্ধি
https://www.obolokon24.com/2015/06/post_59.html
মো. জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি-
তীব্র ভ্যাপসা গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতে তালশাস খেতে শুরু করেছেন মানুষজন। সেই সাথে শরবত দোকানেও উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। গত ৩ দিনের তীব্র তাপদাহের কারণেই তারশাস ও শরবতের কদর বেড়ে যায়। শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিক্রেতারা ক্রেতাদের কাছে তালশাস ও শরবত বিক্রি করে প্রতিদিন লুফে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা।
জয়পুরহাট এলাকার তারশাস বিক্রেতা আব্দুল কুদ্দুস আলী জানান, প্রতি বছর গরম মৌসুমে জয়পুরহাট, যশোরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকারী দরে তারশাস ক্রয় করে নিয়ে আসেন সৈয়দপুরে। প্রায় ৩টি মাস তালশাস বিক্রি করেন এ শহরে। গতদিনে লাভ যাই হোক না কেন বর্তমান মৌসুমে তালশাসের কদর দেখতে পাচ্ছেন তিনি। আগে যেখানে একটি তালশাস বিক্রি হতো ১ থেকে ২ টাকা দরে সেখানে এবারে একেক তালশাস বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৪টাকা দরে। ক্রেতারাও দর কষাকষি না করে তা নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, চলতি মৌসুমে চাহিদা মোতাবেক তালশাসক পাওয়াই দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
শাহজাদা নামের অপর এক ব্যবসায়ী জানান, চলতি মৌসুমে তিনি প্রায় ২০ হাজার টাকার তালশাস বিক্রি করেছেন। সৈয়দপুরবাসীর চাহিদা মোতাবেক তালশাস দিতে না পেরে তিনি বেল, আম ও দই মিশ্রিত শরবত বিক্রি করে চলেছেন। যেমন তা তালশাস বিক্রি করেছেন তার চেয়ে শরবতের চাহিদাও কম নয় বলে জানান। শরবত বিক্রি করেও তিনি প্রতিদিন ৩/৪ শত টাকা আয় করছেন বলে জানান। এবারের প্রচন্ড তাপদাহে শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারে প্রায় ৩শটিরও বেশি স্পটে তালশাস ও শরবতের দোকান খোলা হয়েছে বলে জানান তিনি। রিক্সাচালক থেকে শুরু করে সব শ্রেণীর লোকজন তালশাস ও শরবত খেতে আসেন বলে বিক্রেতারা এ প্রতিবেদককে জানান।
তীব্র ভ্যাপসা গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতে তালশাস খেতে শুরু করেছেন মানুষজন। সেই সাথে শরবত দোকানেও উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। গত ৩ দিনের তীব্র তাপদাহের কারণেই তারশাস ও শরবতের কদর বেড়ে যায়। শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিক্রেতারা ক্রেতাদের কাছে তালশাস ও শরবত বিক্রি করে প্রতিদিন লুফে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা।
জয়পুরহাট এলাকার তারশাস বিক্রেতা আব্দুল কুদ্দুস আলী জানান, প্রতি বছর গরম মৌসুমে জয়পুরহাট, যশোরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকারী দরে তারশাস ক্রয় করে নিয়ে আসেন সৈয়দপুরে। প্রায় ৩টি মাস তালশাস বিক্রি করেন এ শহরে। গতদিনে লাভ যাই হোক না কেন বর্তমান মৌসুমে তালশাসের কদর দেখতে পাচ্ছেন তিনি। আগে যেখানে একটি তালশাস বিক্রি হতো ১ থেকে ২ টাকা দরে সেখানে এবারে একেক তালশাস বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৪টাকা দরে। ক্রেতারাও দর কষাকষি না করে তা নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, চলতি মৌসুমে চাহিদা মোতাবেক তালশাসক পাওয়াই দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
শাহজাদা নামের অপর এক ব্যবসায়ী জানান, চলতি মৌসুমে তিনি প্রায় ২০ হাজার টাকার তালশাস বিক্রি করেছেন। সৈয়দপুরবাসীর চাহিদা মোতাবেক তালশাস দিতে না পেরে তিনি বেল, আম ও দই মিশ্রিত শরবত বিক্রি করে চলেছেন। যেমন তা তালশাস বিক্রি করেছেন তার চেয়ে শরবতের চাহিদাও কম নয় বলে জানান। শরবত বিক্রি করেও তিনি প্রতিদিন ৩/৪ শত টাকা আয় করছেন বলে জানান। এবারের প্রচন্ড তাপদাহে শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারে প্রায় ৩শটিরও বেশি স্পটে তালশাস ও শরবতের দোকান খোলা হয়েছে বলে জানান তিনি। রিক্সাচালক থেকে শুরু করে সব শ্রেণীর লোকজন তালশাস ও শরবত খেতে আসেন বলে বিক্রেতারা এ প্রতিবেদককে জানান।