মিঠাপুকুরে ডাকাত-পুলিশ সংঘর্ষ নিহত ১: গ্রেফতার ৫
https://www.obolokon24.com/2015/06/post_342.html
হাজী মারুফ রংপুর বুরে্যা অফিস :
রংপুরের মিঠাপুকুরে ডাকাত-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় আহত এক ডাকাত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা গেছে। ঘটনাস্থল থেকে ৫ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা হলেন- মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ ইউনিয়নের জয়রামপুর আনোয়ার টংগের পাড়া গ্রামের আমিনুর ওরফে গাটু আমিনুল (২৮), বড়মির্জাপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম (২৬), মানিকগঞ্জ জেলার মনছুর আলী (৩৫), ঢাকা ধামরইর আলমগীর হোসেন (৩৭) ও গোপালগঞ্জ জেলার খলিল খাঁন (২২)।
জানা যায়, গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার
শঠিবাড়ী থেকে পুলিশের একটি টহল দল মিঠাপুকুরে আসার সময় আল ফারুক ইন্সটিটিউট এলাকায় ডাকাতের কবলে পড়ে। এসময় পুলিশ পিকআপ ভ্যান থেকে নেমে ডাকাতদের ধাওয়া করলে ডাকাতরা তাদের ব্যবহৃত একটি লেগুনায় পালিয়ে যাওয়ার সময় ভেলুয়ার ব্রীজের কাছে ডাকাদলের লেগুনাটি আটক করা মাত্র ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল ছুঁড়ে মারে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে নূরুল আমিন ওরফে নুর আমিন ওরফে নুর আলম ওরফে রুহুল আমিন (৩২) নামে এক ডাকাত গুরুতর আহত হয়। তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গতকাল দুপুরে সে মারা যায়। সে উপজেলার লতিবপুর ইউনিয়নের খোসালপুর গ্রামের আতোয়ার রহমানের ছেলে। ঘটনাস্থল থেকে আরও ৫ ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে।
মিঠাপুকুর থানার পুলিশ পরিদর্শক নজরুল ইসলাম এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
রংপুরের মিঠাপুকুরে ডাকাত-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় আহত এক ডাকাত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা গেছে। ঘটনাস্থল থেকে ৫ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা হলেন- মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ ইউনিয়নের জয়রামপুর আনোয়ার টংগের পাড়া গ্রামের আমিনুর ওরফে গাটু আমিনুল (২৮), বড়মির্জাপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম (২৬), মানিকগঞ্জ জেলার মনছুর আলী (৩৫), ঢাকা ধামরইর আলমগীর হোসেন (৩৭) ও গোপালগঞ্জ জেলার খলিল খাঁন (২২)।
জানা যায়, গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার
শঠিবাড়ী থেকে পুলিশের একটি টহল দল মিঠাপুকুরে আসার সময় আল ফারুক ইন্সটিটিউট এলাকায় ডাকাতের কবলে পড়ে। এসময় পুলিশ পিকআপ ভ্যান থেকে নেমে ডাকাতদের ধাওয়া করলে ডাকাতরা তাদের ব্যবহৃত একটি লেগুনায় পালিয়ে যাওয়ার সময় ভেলুয়ার ব্রীজের কাছে ডাকাদলের লেগুনাটি আটক করা মাত্র ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল ছুঁড়ে মারে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে নূরুল আমিন ওরফে নুর আমিন ওরফে নুর আলম ওরফে রুহুল আমিন (৩২) নামে এক ডাকাত গুরুতর আহত হয়। তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গতকাল দুপুরে সে মারা যায়। সে উপজেলার লতিবপুর ইউনিয়নের খোসালপুর গ্রামের আতোয়ার রহমানের ছেলে। ঘটনাস্থল থেকে আরও ৫ ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে।
মিঠাপুকুর থানার পুলিশ পরিদর্শক নজরুল ইসলাম এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।