ভূমিকম্পে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডসহ ৪ টি প্রতিষ্ঠানের ৭৯ শ্রমিক আহত
https://www.obolokon24.com/2015/04/post_4.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ দ্বিতীয় দিনের ভু-কম্পনের প্রভাবে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডসহ চারটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের ৭৯ জন শ্রমিক আহত হয়েছেন। আতংকে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তারা আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে শ্রমিকরা। আহত শ্রমিকরা উত্তরা ইপিজেডের ভেতরে পরচুলা তৈরির প্রতিষ্ঠান এভারগ্রীন বিডি লিমিটেড, চশমা তৈরির প্রতিষ্ঠান ম্যাজেন লিমিটেড এবং ইপিজেডের বাহিরে এভারগ্রীনের সৈয়দপুর প্লাজা এবং নীলফামারী শহরের এবাদত প্লাাজার। ভূমিকম্পের প্রভাবে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতাল ও নীলফামারীর নবনির্মিত বাহালিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় , শহরের ইবাদত প্লাজা সহ বিভিন্ন ভবনে অনেক ফাঁটল দেখা দিয়েছে।
শ্রমিকরা জানায়, ভু-কম্পনের সময় আতংকে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে পড়ে গিয়ে আহত হন তারা। কর্তৃপ ও ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট তাদের নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। আহতদের মধ্যে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে ৬৪ জন ও সৈয়দপুর উপজেলা হাসপাতালে ১৫ জন নারী ও পুরুষ শ্রমিককে ভর্তি হয়েছে।
এদিকে চশমা তৈরি কারখানার ম্যাজেন লিমিটেডের কয়েকজন শ্রমিক জানান,, ভু-কম্পনের সময় ভয়ে আমরা দিকবিগিদ ছুটোছুটি করতে থাকি। তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে আমরা আহত হই।নাম প্রকাশ না করার শর্তে এভারগ্রীন বিডি লিমিটেডের কয়েকজন শ্রমিক বলেন, শনিবার ভূমিকম্পের পর ভবনে ফাঁটল দেখা দিলে আমরা রবিবার সকালে ঐ ভবনে কাজ করতে চাইনি। তবে কর্তৃপ জোর করে আমাদের কাজে লাগিয়ে দেয়। যারা কাজে যোগ দেয়নি তাদের চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেয় কতৃপ।
উত্তরা ইপিজেডের ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ফসির উদ্দিন জানান, ভয়ে আতংকে শ্রমিকরা হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত হয়েছেন। ইপিজেডের ভিতরে মেডিক্যাল ক্যাম্প থেকে আমরা গাড়ি দিয়ে কয়েকজন শ্রমিককে আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। এদিকে অসুস্থ্য রোগীদের খোঁজ খবর নেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাবেত আলী ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী । এ ব্যাপারে উত্তরা ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ভু-কম্পনের সময় ভয়ে শ্রমিকরা তাড়াহুড়া করে নামার সময় শ্রমিক আহত হন। ঘটনার পর ইপিজেডের সকল প্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান।
শ্রমিকরা জানায়, ভু-কম্পনের সময় আতংকে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে পড়ে গিয়ে আহত হন তারা। কর্তৃপ ও ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট তাদের নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। আহতদের মধ্যে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে ৬৪ জন ও সৈয়দপুর উপজেলা হাসপাতালে ১৫ জন নারী ও পুরুষ শ্রমিককে ভর্তি হয়েছে।
এদিকে চশমা তৈরি কারখানার ম্যাজেন লিমিটেডের কয়েকজন শ্রমিক জানান,, ভু-কম্পনের সময় ভয়ে আমরা দিকবিগিদ ছুটোছুটি করতে থাকি। তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে আমরা আহত হই।নাম প্রকাশ না করার শর্তে এভারগ্রীন বিডি লিমিটেডের কয়েকজন শ্রমিক বলেন, শনিবার ভূমিকম্পের পর ভবনে ফাঁটল দেখা দিলে আমরা রবিবার সকালে ঐ ভবনে কাজ করতে চাইনি। তবে কর্তৃপ জোর করে আমাদের কাজে লাগিয়ে দেয়। যারা কাজে যোগ দেয়নি তাদের চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেয় কতৃপ।
উত্তরা ইপিজেডের ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ফসির উদ্দিন জানান, ভয়ে আতংকে শ্রমিকরা হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত হয়েছেন। ইপিজেডের ভিতরে মেডিক্যাল ক্যাম্প থেকে আমরা গাড়ি দিয়ে কয়েকজন শ্রমিককে আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। এদিকে অসুস্থ্য রোগীদের খোঁজ খবর নেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাবেত আলী ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী । এ ব্যাপারে উত্তরা ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ভু-কম্পনের সময় ভয়ে শ্রমিকরা তাড়াহুড়া করে নামার সময় শ্রমিক আহত হন। ঘটনার পর ইপিজেডের সকল প্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান।