চিলাহাটিতে উপ-সহকারী কৃষি অফিসারের কাছ থেকে উপকার পাচ্ছেনা কৃষক।
https://www.obolokon24.com/2015/04/post_34.html
আবু ছাইদ, চিলাহাটি (নীলফামারী) সংবাদদাতা ঃ তাদের নাম মাত্রই উপসহকারী কৃষি অফিসার কিন্তু তাদের শুধু কাজের কাজ প্রতি সপ্তাহের নির্ধরিত দিন রবিবার ডোমার উপজেলা অফিসে হাজিরা দেওয়া। নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুরী ইউনিয়নে ৩টি ব্লকে ৩ জন কৃষি অফিসার খাতায় কলমে আছেন কিন্তু কৃষক তাদের কোন দিনই হন্যে হয়েও খুজে পায় না। ভোগডাবুরী ইউনিয়নের নিজ ভোগডাবুরী ব্লকে আছেন স্বপন কুমার রায় ও চিলাহাটি ব্লকে আছেন তারই স্ত্রী জয়ন্তী রানী রায় এবং গোসাইগঞ্জ ব্লকে যে ছিলেন তাকে অন্যত্র বদলী করা হয়। পরিবর্তে এখনও কেউই আসেনি।
চিলাহাটি ব্লকের কৃষি অফিসার জয়ন্তী রানী খাতায় কলমে জয়েন্ট হয়ে দীর্ঘ ৮/৯ মাস ধরে মাতৃকালীন ছুটি ভোগ করছেন। এই জয়ন্তী রানীকে চিলাহাটি ব্লকের লোক আজও চোখে দেখেনি। নিজ ভোগডাবুরির কৃষি অফিসার স্বপন কুমারের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষের অভিযোগ তিনি এলাকায় থাকেন না। মাঝে মাঝে চিলাহাটিতে এসে ইউনিয়ন পরিষদে দেখা দিয়ে চলে যান। তার দ্বারা কৃষকের কোন উপকার হয় না। কৃষককে কোন প্রকার পরামর্শ দেওয়ার কোন সময়ই তিনি পান না। এবং সরকারী ভাবে প্রাপ্ত অনুদান সার, বীজ কোন কৃষকের মাঝে বিলি করা হয় না। এ ব্যাপারে উপসহকারী কৃষি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি ফোন রিসিপ করেন না। চিলাহাটির ভোগডাবুরী ইউনিয়নের প্রতিটি কৃষকের কৃষি বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
চিলাহাটি ব্লকের কৃষি অফিসার জয়ন্তী রানী খাতায় কলমে জয়েন্ট হয়ে দীর্ঘ ৮/৯ মাস ধরে মাতৃকালীন ছুটি ভোগ করছেন। এই জয়ন্তী রানীকে চিলাহাটি ব্লকের লোক আজও চোখে দেখেনি। নিজ ভোগডাবুরির কৃষি অফিসার স্বপন কুমারের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষের অভিযোগ তিনি এলাকায় থাকেন না। মাঝে মাঝে চিলাহাটিতে এসে ইউনিয়ন পরিষদে দেখা দিয়ে চলে যান। তার দ্বারা কৃষকের কোন উপকার হয় না। কৃষককে কোন প্রকার পরামর্শ দেওয়ার কোন সময়ই তিনি পান না। এবং সরকারী ভাবে প্রাপ্ত অনুদান সার, বীজ কোন কৃষকের মাঝে বিলি করা হয় না। এ ব্যাপারে উপসহকারী কৃষি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি ফোন রিসিপ করেন না। চিলাহাটির ভোগডাবুরী ইউনিয়নের প্রতিটি কৃষকের কৃষি বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট সুদৃষ্টি কামনা করছেন।