জলঢাকায় ত্রাণের ব্রীজ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post_92.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা (নীলফামারী) সংবাদদাতা ঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় অন্যের লাইসেন্স ব্যবহার করে ত্রানের ব্রীজ নির্মান কাজের ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নিম্নমানের উপকরণ সামগ্রী দিয়ে কাজ করাসহ রাতের আধারে ঢালাই প্রক্রিয়া সমাপ্ত করছেন এক বিএনপি নেতা এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট অফিস সুত্রে জানা যায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে গ্রামীন অবকাঠামো ও রক্ষনাবেক্ষনের জন্য ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরের উপজেলাটিতে ৫টি ব্রীজের বিপরীতে অর্থ ধরা হয় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
৪টি ইউনিয়নে এসব ব্রীজের কাজ চলছে। সরেজমিনে দেখা যায় মিঠু এন্টারপ্রাইজের লাইসেন্স ব্যবহার করে দোলঢিপি পাড়ার নিকট শ্রীযুক্ত বাবু মনোরঞ্জন (ভোলা)-এর বাড়ির পার্শ্বে) ব্রীজ নির্মানের কাজটি করছেন উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি রশিদুল ইসলাম বাঙলী ও তার কথিত ভাগিনা। এর প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ২৩ লাখ টাকা। এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার সাইটে গিয়ে দেখা যায় রাত ৯টা পর্যান্ত ঢালাই চলছে। সংবাদ কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে কাজ স্থগিত করে চম্পট দেয় কথিত ভাগিনা। এ বিষয়ে পরে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা রশিদুল ইসলাম বাঙালী সাংবাদিকদের সাথে কোন কথা বলেননি। এই নেতা উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নে প্রায় ৩৩ লাখ ব্যয়ে আরও একটি ব্রীজ নির্মানে অন্যের লাইসেন্স ব্যবহার করছে বলে অফিস সুত্রে জানা যায়। অতিঃ দায়িত্বে থাকা পিআইও সাইফুর রহমান রাতে ঢালাইয়ের ব্যাপারে কিছু জানেন না বলে জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এর সাথে যারা জড়িত তাদের শাস্তি হওয়া উচিৎ’। অপরদিকে উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নে আলোর বাজার আবাসন প্রকল্পের কাছে নির্মান করছেন একটি ব্রীজ নাদের এন্টার প্রাইজের নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যার প্রাক্কালিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ৮ হাজার ৯ শত ৯৮ টাকা। সেই কাজ তড়িঘরি করে ঢালাই করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেছেন ওই এলাকার লোকজন। এছাড়া বাকি ব্রীজ নির্মান কাজেরও একই অভিযোগ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান হাবিবের সাথে ব্রীজ নির্মানে নিম্নমানের কাজ ও রাতের আধারে কাজের ব্যাপারে তিনি অনুমতি দিয়েছেন কি না প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘টেকনিক্যাল ব্যাপার গুলো দেখবে পিআইও আমি নই’।
নীলফামারীর জলঢাকায় অন্যের লাইসেন্স ব্যবহার করে ত্রানের ব্রীজ নির্মান কাজের ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নিম্নমানের উপকরণ সামগ্রী দিয়ে কাজ করাসহ রাতের আধারে ঢালাই প্রক্রিয়া সমাপ্ত করছেন এক বিএনপি নেতা এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট অফিস সুত্রে জানা যায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে গ্রামীন অবকাঠামো ও রক্ষনাবেক্ষনের জন্য ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরের উপজেলাটিতে ৫টি ব্রীজের বিপরীতে অর্থ ধরা হয় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
৪টি ইউনিয়নে এসব ব্রীজের কাজ চলছে। সরেজমিনে দেখা যায় মিঠু এন্টারপ্রাইজের লাইসেন্স ব্যবহার করে দোলঢিপি পাড়ার নিকট শ্রীযুক্ত বাবু মনোরঞ্জন (ভোলা)-এর বাড়ির পার্শ্বে) ব্রীজ নির্মানের কাজটি করছেন উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি রশিদুল ইসলাম বাঙলী ও তার কথিত ভাগিনা। এর প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ২৩ লাখ টাকা। এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার সাইটে গিয়ে দেখা যায় রাত ৯টা পর্যান্ত ঢালাই চলছে। সংবাদ কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে কাজ স্থগিত করে চম্পট দেয় কথিত ভাগিনা। এ বিষয়ে পরে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা রশিদুল ইসলাম বাঙালী সাংবাদিকদের সাথে কোন কথা বলেননি। এই নেতা উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নে প্রায় ৩৩ লাখ ব্যয়ে আরও একটি ব্রীজ নির্মানে অন্যের লাইসেন্স ব্যবহার করছে বলে অফিস সুত্রে জানা যায়। অতিঃ দায়িত্বে থাকা পিআইও সাইফুর রহমান রাতে ঢালাইয়ের ব্যাপারে কিছু জানেন না বলে জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এর সাথে যারা জড়িত তাদের শাস্তি হওয়া উচিৎ’। অপরদিকে উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নে আলোর বাজার আবাসন প্রকল্পের কাছে নির্মান করছেন একটি ব্রীজ নাদের এন্টার প্রাইজের নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যার প্রাক্কালিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ৮ হাজার ৯ শত ৯৮ টাকা। সেই কাজ তড়িঘরি করে ঢালাই করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেছেন ওই এলাকার লোকজন। এছাড়া বাকি ব্রীজ নির্মান কাজেরও একই অভিযোগ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান হাবিবের সাথে ব্রীজ নির্মানে নিম্নমানের কাজ ও রাতের আধারে কাজের ব্যাপারে তিনি অনুমতি দিয়েছেন কি না প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘টেকনিক্যাল ব্যাপার গুলো দেখবে পিআইও আমি নই’।