চাকুরীর নামে লাখ লাখ টাকা নিয়ে চম্পট ফেবস বাংলা নামে এনজিও
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post_42.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ॥ নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় চাকুরীর নামে লাখ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়েছে একটি এনজিও ।ঝড়েপড়া শিশুদের স্কুলমুখি করার লক্ষ্যে বেসরকারি সংস্থা (ফেবস বাংলা ) রুরাল ডেভলেপমেন্ট একটি ভুয়া এনজিও লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেছে। অভিযোগ মতে জলঢাকায় প্রকল্পের অফিস স্থাপন, কর্মকর্তা , শিক্ষক ও সুপারভাইজার নিয়োগ এবং বাসা বাড়িতে বিদ্যালয় স্থাপনের নামে ওই ভুয়ার সংস্থার লোকজন ২২ লাখ ৭০ হাজার ৮৫০ টাকা হাতিয়ে নেয়। এদিকে চাকুরীর জন্য জমি বিক্রি ও ঋণ নিয়ে যারা টাকা প্রদান করেছে সেই সব শিক্ষকরা চোখে মুখে অন্ধকার দেখছে।
অভিযোগে জানানো হয় ২০১৪ইং সালের ৮ আগষ্ট একটি পত্রিকায় জলঢাকায় ওই প্রকল্প স্থাপনের নামে একটি নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এলাকার অসংখ্য বেকার যুবক যুবতী চাকুরী পেতে হুমড়ী খেয়ে পড়ে। প্রায় ১ হাজার বিদ্যালয় স্থাপন, প্রতি বিদ্যালয়ে দুইজন করে শিক্ষক নিয়োগ, প্রকল্প পরিচালনার জন্য স্থানীয় কর্মকর্তা নিয়োগ এবং অফিস স্থাপন করা হয়। আর এ জন্য স্থানীয়ভাবে আবু সোলায়মান ও আবু রায়হান রানা নামের দুই ব্যাক্তিকে কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে তাদের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগে দুই দফায় ২২ লাখ ৭০ হাজার ৮শত ৫০ টাকা গ্রহন করে। এসব টাকা গ্রহনের পর রাতের আধারে ওই ভয়া এনজিওর লোকজন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় সম্প্রতি আবু সোলায়মান ওই ভুয়া এনজিও ৯ জন কে আসামী করে নীলফামারীর একটি আদালতে একটি মামলাটি দায়ের করেন। আসামীরা হলেন, আসিকুর রহমান (৫০), আব্দল্লাহ(৫৫), ইয়াহিয়া নাকিব(৪৮), সেলিম মিয়া(৪৭), মোতাহারুল ইসলাম (৫২), আশাদুল হক (৪৬), আব্দুল মোতালেব(৩৭), শিউলি খাতুন(৩৭)। বর্তমানে আসামীরা সকলে আতœগোপনে রয়েছে বলে জানায় মামলার বাদী।
অভিযোগে জানানো হয় ২০১৪ইং সালের ৮ আগষ্ট একটি পত্রিকায় জলঢাকায় ওই প্রকল্প স্থাপনের নামে একটি নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এলাকার অসংখ্য বেকার যুবক যুবতী চাকুরী পেতে হুমড়ী খেয়ে পড়ে। প্রায় ১ হাজার বিদ্যালয় স্থাপন, প্রতি বিদ্যালয়ে দুইজন করে শিক্ষক নিয়োগ, প্রকল্প পরিচালনার জন্য স্থানীয় কর্মকর্তা নিয়োগ এবং অফিস স্থাপন করা হয়। আর এ জন্য স্থানীয়ভাবে আবু সোলায়মান ও আবু রায়হান রানা নামের দুই ব্যাক্তিকে কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে তাদের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগে দুই দফায় ২২ লাখ ৭০ হাজার ৮শত ৫০ টাকা গ্রহন করে। এসব টাকা গ্রহনের পর রাতের আধারে ওই ভয়া এনজিওর লোকজন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় সম্প্রতি আবু সোলায়মান ওই ভুয়া এনজিও ৯ জন কে আসামী করে নীলফামারীর একটি আদালতে একটি মামলাটি দায়ের করেন। আসামীরা হলেন, আসিকুর রহমান (৫০), আব্দল্লাহ(৫৫), ইয়াহিয়া নাকিব(৪৮), সেলিম মিয়া(৪৭), মোতাহারুল ইসলাম (৫২), আশাদুল হক (৪৬), আব্দুল মোতালেব(৩৭), শিউলি খাতুন(৩৭)। বর্তমানে আসামীরা সকলে আতœগোপনে রয়েছে বলে জানায় মামলার বাদী।