বাল্যবিয়ে॥ কণের বাবার অর্থদন্ড
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post6_63.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার ॥ সৈয়দপুরে দশম শ্রেনীর এক ছাত্রকে জোর করে বাল্য বিয়ে দেওয়ার দায়ে কনের পিতাকে এক হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত। রবিবার রাতে ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী ওই অর্থদন্ড করেন। অর্থদন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের কামারপুকুর বাগানবাড়ীর মো. আবু তালেব (৫৫)।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র মঞ্জুরুল ইসলাম রুবেল (১৪)। সে দিনাজপুরে পার্বতীপুর উপজেলার সোনাপুকুর চাকলা গ্রামের রাজমিস্ত্রি তোফায়েল হোসেনের পুত্র। রুবেল তাঁর মামা মো. বাবুল হোসেনের সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের কামারপুকুর বাগানবাড়ির এলাকার বাড়িতে থেকে উক্ত বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে। ঘটনার দিন ২ এপ্রিল রাতে রুবেল কে ডেকে নিয়ে যায় স্কুলের সহপাঠী ছাত্রীর ওই পিতা। এ সময় রুবেলকে আটক করে ওই সহপাঠী ছাত্রীর সাথে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হয়। ওই বাল্য বিয়ের বিষয়ে রুবেলের মামী মোছা. লিপি আক্তার ৩ এপ্রিল রাতে সৈয়দপুর ইউএনও বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দেন।এ অভিযোগ পেয়ে ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী গত ৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় থানা পুলিশ নিয়ে কনের বাড়িতে গিয়ে কনে বাবা আবু তালেব কে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালত বসানো হয়। ঘটনাটি প্রমানিত হওয়ায় বাল্য বিয়ের অপরাধে উক্ত রায় প্রদান করে ভ্রাম্যমান আদালত। পরে তিনি জরিমানা অর্থ পরিশোধ করে দায়মুক্তি পান।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র মঞ্জুরুল ইসলাম রুবেল (১৪)। সে দিনাজপুরে পার্বতীপুর উপজেলার সোনাপুকুর চাকলা গ্রামের রাজমিস্ত্রি তোফায়েল হোসেনের পুত্র। রুবেল তাঁর মামা মো. বাবুল হোসেনের সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের কামারপুকুর বাগানবাড়ির এলাকার বাড়িতে থেকে উক্ত বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে। ঘটনার দিন ২ এপ্রিল রাতে রুবেল কে ডেকে নিয়ে যায় স্কুলের সহপাঠী ছাত্রীর ওই পিতা। এ সময় রুবেলকে আটক করে ওই সহপাঠী ছাত্রীর সাথে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হয়। ওই বাল্য বিয়ের বিষয়ে রুবেলের মামী মোছা. লিপি আক্তার ৩ এপ্রিল রাতে সৈয়দপুর ইউএনও বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দেন।এ অভিযোগ পেয়ে ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী গত ৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় থানা পুলিশ নিয়ে কনের বাড়িতে গিয়ে কনে বাবা আবু তালেব কে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালত বসানো হয়। ঘটনাটি প্রমানিত হওয়ায় বাল্য বিয়ের অপরাধে উক্ত রায় প্রদান করে ভ্রাম্যমান আদালত। পরে তিনি জরিমানা অর্থ পরিশোধ করে দায়মুক্তি পান।