ডোমারে বাউ কুল চাষ করে চাষীরা হতাশ
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post_1.html
আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ নীলফামারী জেলার বাণিজ্যিক শহর ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ব্রীজ সংলগ্ন ও মিরজাগঞ্জের ছিটমহল এলাকায় জমে উঠেছে বাউ আর আপেল কুলের আবাদ। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই ডিমলা, দেবীগঞ্জ,ঠাকুরগাঁও,রংপুর সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পাইকারগণ বাগান থেকে বাউ আর আপেল কুলের কিনতে ব্যস্ত থাকে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে কুলের কেনাবেচা। ২০ দলীয় জোটের টানা হরতাল অবরোধে চাষী ও পাইকাররা পড়েছে চরম বিপদে। ব্যবসায়ীরা সঠিক দাম পেতে এবং অল্প সময়ে বিক্রির জন্য পিকআপ, নছিমন,রিক্সা/ভ্যান ও ট্রেনে কুৃল নিয়ে যাওয়ায় ভাড়া পড়ছে অনেক বেশী। বোড়াগাড়ী এলাকার চাষী শফিকুল জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলনামূলক ভাবে বেশি ফলন হয়েছে। গাড়ী ভাড়া দিগুন হওয়ায় বাহিরের পাটি না আসায় গ্রামের হাটগুলোতে বসছে খুচরা কুলের বাজার। কুলের প্রকার ভেদে নির্ধারণ করা হচ্ছে দাম। ভালো জাতের কুল কৃষকরা বিক্রি করছেন ৭০ থেকে ৮০ কেজি ওজনের কাটন ও ঝুড়ি হিসেবে। আর পাইকাররা সেই কাটন বা ঝুড়ির কুল বিক্রি করছেন গড়ে প্রতিকেজি ১৫ থেকে ২০ টাকায়। বাউ কুল মিষ্টি কম হলেও আকারে বড় আর আপেল কুল সাইজে ছোট কিন্ত মিষ্টি বেশি। খুচরা পাইকাররা সেই বাউকুল ৪০ টাকা আর আপেল কুল ৫৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। ফলে কুলের উৎপাদনকারী চাষী দাম পাচ্ছেন সামান্য। মিজাগঞ্জের বাগান মালিক এনছানুল হক জানান, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের ভাল ব্যবস্থ'া থাকলে আরো বেশী দামে কুল বিক্রি হতো। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দূরের ক্রেতারা না আসায় ও সীমিত সংখ্যক পরিবহন চলাচল করায় কমদামে কুল বিক্রি করতে হচ্ছে। এতেকরে অনেক টাকা লোকশান হওয়ায় কৃষি ঋণের উপরে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। তাই কৃষকেরা হতাশায় ভূগছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে কুলের কেনাবেচা। ২০ দলীয় জোটের টানা হরতাল অবরোধে চাষী ও পাইকাররা পড়েছে চরম বিপদে। ব্যবসায়ীরা সঠিক দাম পেতে এবং অল্প সময়ে বিক্রির জন্য পিকআপ, নছিমন,রিক্সা/ভ্যান ও ট্রেনে কুৃল নিয়ে যাওয়ায় ভাড়া পড়ছে অনেক বেশী। বোড়াগাড়ী এলাকার চাষী শফিকুল জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলনামূলক ভাবে বেশি ফলন হয়েছে। গাড়ী ভাড়া দিগুন হওয়ায় বাহিরের পাটি না আসায় গ্রামের হাটগুলোতে বসছে খুচরা কুলের বাজার। কুলের প্রকার ভেদে নির্ধারণ করা হচ্ছে দাম। ভালো জাতের কুল কৃষকরা বিক্রি করছেন ৭০ থেকে ৮০ কেজি ওজনের কাটন ও ঝুড়ি হিসেবে। আর পাইকাররা সেই কাটন বা ঝুড়ির কুল বিক্রি করছেন গড়ে প্রতিকেজি ১৫ থেকে ২০ টাকায়। বাউ কুল মিষ্টি কম হলেও আকারে বড় আর আপেল কুল সাইজে ছোট কিন্ত মিষ্টি বেশি। খুচরা পাইকাররা সেই বাউকুল ৪০ টাকা আর আপেল কুল ৫৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। ফলে কুলের উৎপাদনকারী চাষী দাম পাচ্ছেন সামান্য। মিজাগঞ্জের বাগান মালিক এনছানুল হক জানান, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের ভাল ব্যবস্থ'া থাকলে আরো বেশী দামে কুল বিক্রি হতো। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দূরের ক্রেতারা না আসায় ও সীমিত সংখ্যক পরিবহন চলাচল করায় কমদামে কুল বিক্রি করতে হচ্ছে। এতেকরে অনেক টাকা লোকশান হওয়ায় কৃষি ঋণের উপরে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। তাই কৃষকেরা হতাশায় ভূগছেন।