সৈয়দপুর রেলওয়ের ২শ বছরের গাছগুলি এখন মৃত্যুর ফাঁদে পরিণত
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post45.html
মো. জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি-
সৈয়দপুর শহরের রেলওয়ের প্রায় ২শ বছরের পুরাতন গাছগুলি বর্তমানে মৃত্যুর ফাঁদে পরিণত হয়েছে। শুকিয়ে যাওয়া এসব গাছের বড় বড় ডালগুলি ভেঙ্গে যেকোন সময় ঘটতে পারে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি। প্রবল বৃষ্টি আর ঝড়ের আগেই গাছগুলি কেটে ফেলতে রেল কর্তৃপক্ষকে একাধিক অনুরোধ জানিয়েও লাভ হচ্ছেনা বলে শহরবাসীর অভিযোগ।
জানা যায়, ১৮৭০ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে বিশাল কারখানা স্থাপিত হয় সৈয়দপুরে। ওই সময় শহরের শোভা বৃদ্ধির জন্য রেল কর্তৃপক্ষ রাস্তার দুই ধারে, রেল ভবনের আশপাশ এলাকাসহ মুখ্য মুখ্য জায়গায় প্রায় ২ হাজারেরও বেশি গাছ লাগান। প্রায় শতাধিক বছরের গাছগুলি ডালপালা মোটা হয়ে রাস্তার দু’পাশেই ছড়িয়ে পড়ে। গতদিনে রাস্তার দুইধারে থাকা মোটা ডালপালা দিয়ে ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করা না গেলেও বর্তমানে সেগুলি শুকিয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির আশংকা করছেন শহরবাসী।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সৈয়দপুর শহরের রেলওয়ের যেসব প্রাচীন গাছ রয়েছে এর মধ্যে ক্যান্টনমেন্ট সড়ক সংলগ্ন ৩টি, রেলওয়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে পোস্ট অফিসের সংলগ্ন ১টি সহ আশপাশ এলাকার প্রায় ৩০টি গাছের অবস্থা আশংকাজনক। সামান্য ভারি বৃষ্টি ও ঝড় উঠলেই শুকিয়ে যাওয়অ গাছগুলির ডালপালা ভেঙ্গে যেকোন সময় ঘটতে পারে শতাধিক লোকের প্রাণহানি। এ ব্যাপারে কথা হয় পৌর মেয়র আমজাদ হোসেন সরকারের সাথে। তিনি বলেন, জনগণের প্রাণহানি হওয়ার আগেই শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলি কেটে ফেলার জন্য রেল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে একাধিকবার। কিন্তু তারা কোন তোয়াক্কাই করছেন জানান তিনি।
তবে রেল কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক নূর আহমেদ হোসেন জানান, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলির কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও কাটার অনুমতি পাওয়া যায়নি। অনুমতি মিললে টেন্ডারের মাধ্যমেই গাছগুলি কাটা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সৈয়দপুর শহরের রেলওয়ের প্রায় ২শ বছরের পুরাতন গাছগুলি বর্তমানে মৃত্যুর ফাঁদে পরিণত হয়েছে। শুকিয়ে যাওয়া এসব গাছের বড় বড় ডালগুলি ভেঙ্গে যেকোন সময় ঘটতে পারে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি। প্রবল বৃষ্টি আর ঝড়ের আগেই গাছগুলি কেটে ফেলতে রেল কর্তৃপক্ষকে একাধিক অনুরোধ জানিয়েও লাভ হচ্ছেনা বলে শহরবাসীর অভিযোগ।
জানা যায়, ১৮৭০ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে বিশাল কারখানা স্থাপিত হয় সৈয়দপুরে। ওই সময় শহরের শোভা বৃদ্ধির জন্য রেল কর্তৃপক্ষ রাস্তার দুই ধারে, রেল ভবনের আশপাশ এলাকাসহ মুখ্য মুখ্য জায়গায় প্রায় ২ হাজারেরও বেশি গাছ লাগান। প্রায় শতাধিক বছরের গাছগুলি ডালপালা মোটা হয়ে রাস্তার দু’পাশেই ছড়িয়ে পড়ে। গতদিনে রাস্তার দুইধারে থাকা মোটা ডালপালা দিয়ে ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করা না গেলেও বর্তমানে সেগুলি শুকিয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির আশংকা করছেন শহরবাসী।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সৈয়দপুর শহরের রেলওয়ের যেসব প্রাচীন গাছ রয়েছে এর মধ্যে ক্যান্টনমেন্ট সড়ক সংলগ্ন ৩টি, রেলওয়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে পোস্ট অফিসের সংলগ্ন ১টি সহ আশপাশ এলাকার প্রায় ৩০টি গাছের অবস্থা আশংকাজনক। সামান্য ভারি বৃষ্টি ও ঝড় উঠলেই শুকিয়ে যাওয়অ গাছগুলির ডালপালা ভেঙ্গে যেকোন সময় ঘটতে পারে শতাধিক লোকের প্রাণহানি। এ ব্যাপারে কথা হয় পৌর মেয়র আমজাদ হোসেন সরকারের সাথে। তিনি বলেন, জনগণের প্রাণহানি হওয়ার আগেই শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলি কেটে ফেলার জন্য রেল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে একাধিকবার। কিন্তু তারা কোন তোয়াক্কাই করছেন জানান তিনি।
তবে রেল কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক নূর আহমেদ হোসেন জানান, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে শুকিয়ে যাওয়া গাছগুলির কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও কাটার অনুমতি পাওয়া যায়নি। অনুমতি মিললে টেন্ডারের মাধ্যমেই গাছগুলি কাটা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।