ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেলো ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরভী
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post33.html
আনিছুর রহমান মানিক
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ- নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তেেপ বাল্য বিবাহ থেকে রা পেলো ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরভী। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মাঝাপাড়া গ্রামে। উক্ত গ্রামের জাহিদুল ইসলামের কন্যা মিরজাগঞ্জ বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরভী আক্তার (১৪) সাথে দেবীগঞ্জ উপজেলার উপনচৌকী ভাজনী ডাংগা পাড়া গ্রামের মৃত আয়নাল হকের পুত্র ফেরদৌস আলম(১৭) সাথে ১১ মার্চ রাতে বিয়ের কথা ছিল।
আগের দিন সুরভীর বাবাকে অনেক বোঝানোর পরেও বিয়ে বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছেনা। পরে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে বিষয়টি জানালে তা বন্ধ করার কথাবলে। তাদের বাঁধা নিষেধকে উপো করে ১১ মার্চ রাত ২টায় এলাকার কিছু লোকের যোগসাজেসে গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। খবরপেয়ে সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক ও ডোমার উপজেলা নারী নির্যতন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপিকা ডেইজী নাজনীন মাশরাফি নীনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সফিউর রহমানকে জানালে তিনি তাৎণিক ভাবে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মনোয়ারকে জানান,তার ফোন বন্ধ থাকায় দফাদার রবিউল হককে জানালে পরিষদের সমস্ত গ্রাম পুলিশ মিলে বরযাত্রী গাড়ী বর সহ পরিষদে আটকে রেখে কনের বাড়ীতে খবর দিলে রবযাত্রীরা ফিরে চলে যায়। শেষে বিবাহ বন্ধ করা সম্ভব হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তেেপ বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ- নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তেেপ বাল্য বিবাহ থেকে রা পেলো ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরভী। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মাঝাপাড়া গ্রামে। উক্ত গ্রামের জাহিদুল ইসলামের কন্যা মিরজাগঞ্জ বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরভী আক্তার (১৪) সাথে দেবীগঞ্জ উপজেলার উপনচৌকী ভাজনী ডাংগা পাড়া গ্রামের মৃত আয়নাল হকের পুত্র ফেরদৌস আলম(১৭) সাথে ১১ মার্চ রাতে বিয়ের কথা ছিল।
আগের দিন সুরভীর বাবাকে অনেক বোঝানোর পরেও বিয়ে বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছেনা। পরে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে বিষয়টি জানালে তা বন্ধ করার কথাবলে। তাদের বাঁধা নিষেধকে উপো করে ১১ মার্চ রাত ২টায় এলাকার কিছু লোকের যোগসাজেসে গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। খবরপেয়ে সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক ও ডোমার উপজেলা নারী নির্যতন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপিকা ডেইজী নাজনীন মাশরাফি নীনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সফিউর রহমানকে জানালে তিনি তাৎণিক ভাবে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মনোয়ারকে জানান,তার ফোন বন্ধ থাকায় দফাদার রবিউল হককে জানালে পরিষদের সমস্ত গ্রাম পুলিশ মিলে বরযাত্রী গাড়ী বর সহ পরিষদে আটকে রেখে কনের বাড়ীতে খবর দিলে রবযাত্রীরা ফিরে চলে যায়। শেষে বিবাহ বন্ধ করা সম্ভব হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তেেপ বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।