সৈয়দপুরে তরমুজের দাম চড়া বিক্রি কম
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post24.html
মোঃ জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
সৈয়দপুর শহর সহ হাট বাজারে সুস্বাদু আগাম জাতের তরমুজ উঠতে শুরু করেছে। তরমুজ উঠলেও দাম চড়ার কারনে ক্রেতা সাধারনের হাতের নাগালের বাহিরে রয়েছে। অন্যদিকে দাম চড়া হওয়ায় বিক্রির অবস্থাও ভাল নয় বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
দেখা গেছে সৈয়দপুর রেলওয়ে মার্কেট, পৌর মার্কেট, রেলওয়ে কর্মচারী কল্যাণ ট্রাষ্ট সহ হাটবাজারে তরমুজ দিয়ে সাজানো রয়েছে দোকানগুলো। মার্কেট সহ হাটবাজারে যেসব তরমুজ রয়েছে সেগুলো আনা হয়েছে সুদূর বরিশাল থেকে। বরিশাল থেকে সৈয়দপুরে ১ ট্রাক তরমুজ আনতে ট্রাক ভাড়া দিতে হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। তরমুজের মূল্য, ট্রাক ভাড়া ও শ্রমিক মজুরী দিতে গিয়ে তরমুজের দামও বেড়ে যাচ্ছে। যেসকল ক্রেতা তরমুজ খেতে পছন্দ করেন তারা তরমুজ ক্রয় করতে আসছেন ঠিকই কিন্তু দাম চড়ার কারনে অনেকেই দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন।
রাজ্জাক নামের এক ব্যবসায়ী জানান, প্রতি কেজি তরমুজ তিনি বিক্রি করছেন ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে। অনেক সময় আকার অনুযায়ীও বিক্রি করছেন তারা। ৪/৫ কেজি ওজনের একেকটি তরমুজ ১৫০ টাকা ও ৭/৮ কেজি ওজনের একেকটি তরমুজ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন গত মৌসুমে তরমুজের দাম ছিল হাতের নাগালে। তাই ক্রেতারাও ব্যাগ ভর্তি করে নিয়ে যেত নিজ নিজ বাড়ীতে। কিন্তু এবারে তরমুজের দেখা মিললেও দাম চড়ার কারনে সাধারন মানুষের নাগালের বাহিলে রয়েছে। তবে ক্রেতারা বলছেন বর্তমানে যেগুলো তরমুজ পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোর দাম চড়া হলেও মিষ্টি ও স্বাদ তেমন একটা নেই। আরমাত্র ১০/১৫ দিনের মধ্যেই সৈয়দপুর সহ হাটবাজার এলাকায় তরমুজে ভরে যেতে পারে। দাম যেমন কম হবে তেমনই খেতেও মিষ্টি হবে বলে জানান স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
সৈয়দপুর শহর সহ হাট বাজারে সুস্বাদু আগাম জাতের তরমুজ উঠতে শুরু করেছে। তরমুজ উঠলেও দাম চড়ার কারনে ক্রেতা সাধারনের হাতের নাগালের বাহিরে রয়েছে। অন্যদিকে দাম চড়া হওয়ায় বিক্রির অবস্থাও ভাল নয় বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
দেখা গেছে সৈয়দপুর রেলওয়ে মার্কেট, পৌর মার্কেট, রেলওয়ে কর্মচারী কল্যাণ ট্রাষ্ট সহ হাটবাজারে তরমুজ দিয়ে সাজানো রয়েছে দোকানগুলো। মার্কেট সহ হাটবাজারে যেসব তরমুজ রয়েছে সেগুলো আনা হয়েছে সুদূর বরিশাল থেকে। বরিশাল থেকে সৈয়দপুরে ১ ট্রাক তরমুজ আনতে ট্রাক ভাড়া দিতে হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। তরমুজের মূল্য, ট্রাক ভাড়া ও শ্রমিক মজুরী দিতে গিয়ে তরমুজের দামও বেড়ে যাচ্ছে। যেসকল ক্রেতা তরমুজ খেতে পছন্দ করেন তারা তরমুজ ক্রয় করতে আসছেন ঠিকই কিন্তু দাম চড়ার কারনে অনেকেই দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন।
রাজ্জাক নামের এক ব্যবসায়ী জানান, প্রতি কেজি তরমুজ তিনি বিক্রি করছেন ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে। অনেক সময় আকার অনুযায়ীও বিক্রি করছেন তারা। ৪/৫ কেজি ওজনের একেকটি তরমুজ ১৫০ টাকা ও ৭/৮ কেজি ওজনের একেকটি তরমুজ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন গত মৌসুমে তরমুজের দাম ছিল হাতের নাগালে। তাই ক্রেতারাও ব্যাগ ভর্তি করে নিয়ে যেত নিজ নিজ বাড়ীতে। কিন্তু এবারে তরমুজের দেখা মিললেও দাম চড়ার কারনে সাধারন মানুষের নাগালের বাহিলে রয়েছে। তবে ক্রেতারা বলছেন বর্তমানে যেগুলো তরমুজ পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোর দাম চড়া হলেও মিষ্টি ও স্বাদ তেমন একটা নেই। আরমাত্র ১০/১৫ দিনের মধ্যেই সৈয়দপুর সহ হাটবাজার এলাকায় তরমুজে ভরে যেতে পারে। দাম যেমন কম হবে তেমনই খেতেও মিষ্টি হবে বলে জানান স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।