সৈয়দপুর সোনালী ব্যাংকের ভিতর থেকেই টাকা ছিনতাই
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post12_72.html
মো. জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি-
সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, ছিনতাইসহ সকল প্রকার দুস্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে যখন দেশব্যাপি সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বেড়েছে তখন সৈয়দপুরে এর কোন প্রভাবই লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা। যার ফলে দিন দিন বেড়েই চলেছে অপরাধকর্ম। মোটরসাইকেল চুরি ও ছিনতাই যেন নিত্যদিনের কর্মকান্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জানা যায়, দেশের চলমান সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও দুস্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে বর্তমান সরকারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ ব্যস্ততম প্রায় প্রতিটি শহরেই উন্নতমানের সিসি ক্যামেরা বসিয়েছেন। গতদিনে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে না পারায় তারা পুলিশের জালে আটক হলেও পরে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে ছাড়া পেয়ে যেত। কিন্তু সিসি ক্যামেরার ব্যবহারের ফলে প্রকৃত অপরাধীরাই আটক হচ্ছে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও পাচ্ছেন তারা।
সূত্রের অভিযোগ, দুষ্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে সরকারী-বেসরকারী আধুনিক মার্কেট, সড়কের প্রধান প্রধান স্পটসহ ব্যাংক-বীমায় সিসি ক্যামেরা ব্যবহার না করা এবং কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরা থাকলেও তা উন্নত না হওয়ায় অপরাধীরা অপরাধ কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার পরেও আইনের জালে আটক হচ্ছেনা তারা। সম্প্রতি এমনই এক ঘটনা ঘটেছে সৈয়দপুর সোনালী ব্যাংক থেকে।
সাদেক হোসেন নামের এক অবসরপ্রাপ্ত দমকল বাহিনীর ড্রাইভার জানান, গত ৮ মার্চ তিনি সৈয়দপুরের সোনালী ব্যাংক যান পেনশনের টাকা উত্তোলনের জন্য। বেলা সাড়ে ১১টায় ওই ব্যাংক থেকে ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করার পর ম্যানেজারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আসা এক ব্যক্তি তাকে ম্যানেজারের চেম্বারের পাশে বসতে দিয়ে সমুদয় টাকা নিয়ে ব্যাংকের ক্যাশিয়ারের কাছে যায়। এরপর সেখান থেকে পুনরায় ম্যানেজারের চেম্বার গিয়ে বেরিয়ে এসে টাকা নিয়ে চম্পট দেয়। অনেকক্ষণ বসার পরও যখন টাকা নিয়ে চম্পট হওয়া ব্যক্তিটি ফেরেনি তখন বৃদ্ধ সাদেক আলী ম্যানেজারকে অভিযোগ দিলে উল্টো তার উপর চটে যায় ওই ব্যাংকের ম্যানেজার রশিদুল ইসলাম এবং থানায় অভিযোগও দাখিল করেননি তিনি।
এ ব্যাপারে ব্যাংক ম্যানেজার রশিদুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি অনেক কিছুই এড়িয়ে যান এবং বলেন, ব্যাংকের সিসি ক্যামেরাগুলোর ছবি ভালো আসে না বলে টাকা নিয়ে সটকে পড়া ব্যক্তিটিকে তিনি চিনতে পারেননি। আর এ কারণেই স্থানীয় থানায়ও অভিযোগ করেননি বলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান।
সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, ছিনতাইসহ সকল প্রকার দুস্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে যখন দেশব্যাপি সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বেড়েছে তখন সৈয়দপুরে এর কোন প্রভাবই লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা। যার ফলে দিন দিন বেড়েই চলেছে অপরাধকর্ম। মোটরসাইকেল চুরি ও ছিনতাই যেন নিত্যদিনের কর্মকান্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জানা যায়, দেশের চলমান সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও দুস্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে বর্তমান সরকারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ ব্যস্ততম প্রায় প্রতিটি শহরেই উন্নতমানের সিসি ক্যামেরা বসিয়েছেন। গতদিনে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে না পারায় তারা পুলিশের জালে আটক হলেও পরে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে ছাড়া পেয়ে যেত। কিন্তু সিসি ক্যামেরার ব্যবহারের ফলে প্রকৃত অপরাধীরাই আটক হচ্ছে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও পাচ্ছেন তারা।
সূত্রের অভিযোগ, দুষ্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করতে সরকারী-বেসরকারী আধুনিক মার্কেট, সড়কের প্রধান প্রধান স্পটসহ ব্যাংক-বীমায় সিসি ক্যামেরা ব্যবহার না করা এবং কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরা থাকলেও তা উন্নত না হওয়ায় অপরাধীরা অপরাধ কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার পরেও আইনের জালে আটক হচ্ছেনা তারা। সম্প্রতি এমনই এক ঘটনা ঘটেছে সৈয়দপুর সোনালী ব্যাংক থেকে।
সাদেক হোসেন নামের এক অবসরপ্রাপ্ত দমকল বাহিনীর ড্রাইভার জানান, গত ৮ মার্চ তিনি সৈয়দপুরের সোনালী ব্যাংক যান পেনশনের টাকা উত্তোলনের জন্য। বেলা সাড়ে ১১টায় ওই ব্যাংক থেকে ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করার পর ম্যানেজারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আসা এক ব্যক্তি তাকে ম্যানেজারের চেম্বারের পাশে বসতে দিয়ে সমুদয় টাকা নিয়ে ব্যাংকের ক্যাশিয়ারের কাছে যায়। এরপর সেখান থেকে পুনরায় ম্যানেজারের চেম্বার গিয়ে বেরিয়ে এসে টাকা নিয়ে চম্পট দেয়। অনেকক্ষণ বসার পরও যখন টাকা নিয়ে চম্পট হওয়া ব্যক্তিটি ফেরেনি তখন বৃদ্ধ সাদেক আলী ম্যানেজারকে অভিযোগ দিলে উল্টো তার উপর চটে যায় ওই ব্যাংকের ম্যানেজার রশিদুল ইসলাম এবং থানায় অভিযোগও দাখিল করেননি তিনি।
এ ব্যাপারে ব্যাংক ম্যানেজার রশিদুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি অনেক কিছুই এড়িয়ে যান এবং বলেন, ব্যাংকের সিসি ক্যামেরাগুলোর ছবি ভালো আসে না বলে টাকা নিয়ে সটকে পড়া ব্যক্তিটিকে তিনি চিনতে পারেননি। আর এ কারণেই স্থানীয় থানায়ও অভিযোগ করেননি বলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান।