রেলওয়ের ৮শ একর ভূ-সম্পত্তি বেদখল সৈয়দপুরে স্থাপনা, ইমরাত নির্মাণ কাজ অব্যাহত
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post12_7.html
মোঃ জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
সৈয়দপুর রেল বিভাগের ভূ-সম্পত্তি দখল করে সেখানে অবৈধ স্থাপনা বা ইমরাত নির্মানের ধুম পড়েছে। প্রায় ১ মাস হয় রেলের ওইসব স্থাপনা বা ইমারত নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকলেও রেল কর্তৃপক্ষের যেন কোন মাথা ব্যাথাই নেই। রেলওয়ের মূল্যবান ওইসব সম্পত্তি রক্ষার্থে বাংলাদেশ রেল মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন সুধীজন।
সুধীজনরা জানান, সৈয়দপুর রেল বিভাগের প্রায় ১ হাজার ভূ-সম্পত্তির ইতোমধ্যে ৮শ একরের বেশী ভূ-সম্পত্তি দখল হয়ে গেছে। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৬শ কোটি টাকারও বেশী।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সারা দেশে কাগজে কলমে বাংলাদেশ রেলওয়ের রয়েছে ৬৩ হাজার ৩শ ৭২ একর ভূ-সম্পত্তি। এর মধ্যে শুধুমাত্র রেল বিভাগ ব্যবহার করছে ২৩ হাজার ৯শ একর ভূ-সম্পত্তি।
সৈয়দপুর রেল বিভাগে থাকা ১ হাজার ভূ-সম্পত্তি মধ্যে ৮শ একর ভূ-সম্পত্তি সহ ৩ হাজার রেল কোয়াটার দখলে নেয় দখলকারীরা। দখল হয়ে যাওয়া সম্পত্তি উদ্ধারে আইনি জটিলতা দেখিয়ে ভূ-সম্পত্তি উদ্ধারে তৎপতরা লক্ষ করা না গেলেও রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক ঠিকই বনে যাচ্ছেন রেল কর্মকর্তা ও রেল কর্মচারীরা। অন্যদিকে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছেন সরকার।
সূত্রটি বলছেন, সৈয়দপুর রেল কারখানার শ্রমিক লিডার ও রাজনৈতিক লিডারদের ছত্র ছায়ায় পাকহানাদার বাহিনীর বংশধররাই রেলের সিংহভাগ ভূ-সম্পত্তি ও কোয়াটার দখলে নিয়েছে এবং প্রকাশ্যেই সেখানে স্থায়ী দোকানপাট, ঘরবাড়ী ও ইমারত নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। শুধুমাত্র যত সামান্য ঘুষ বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েই লিডাররা ওইসব হানাদার বাহিনীর বংশধরদের গোপনে অথবা প্রকাশ্যেই মদদ দিয়ে চলেছেন বলে একাধিক মহলের অভিযোগ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি সূত্র জানায় সারা দেশের ন্যায় সৈয়দপুর রেলওয়েতেও আইনি জটিলতায় রেল সম্পত্তি উদ্ধারে তৎপরতা না থাকায় কতিপয় কর্মকর্তা ও লিডাররা পাকহানাদার বাহিনীর বংশধরদের আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। তাদের রয়েছে গাড়ী, বাড়ী ও কোটি কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স।
রেল সম্পত্তি উদ্ধার নিয়ে কথা হয় রেলওয়ে কানুনগো মনোয়ার আলীর সাথে। তিনি বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ না পেলে কিছুই করা সম্ভব নয়। তবে রেল কারখানা বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক নূর আহম্মদ হোসেন জানান, খুব অল্প দিনের মধ্যে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সৈয়দপুরের অবৈধ স্থাপনা বা ইমারত উচ্ছেদ করার নির্দেশ আসতে পারে। নির্দেশ এলেই কোন বাধাই অবৈধ দখলদার ও স্থাপনা নির্মাণকারীদের রক্ষা করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সৈয়দপুর রেল বিভাগের ভূ-সম্পত্তি দখল করে সেখানে অবৈধ স্থাপনা বা ইমরাত নির্মানের ধুম পড়েছে। প্রায় ১ মাস হয় রেলের ওইসব স্থাপনা বা ইমারত নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকলেও রেল কর্তৃপক্ষের যেন কোন মাথা ব্যাথাই নেই। রেলওয়ের মূল্যবান ওইসব সম্পত্তি রক্ষার্থে বাংলাদেশ রেল মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন সুধীজন।
সুধীজনরা জানান, সৈয়দপুর রেল বিভাগের প্রায় ১ হাজার ভূ-সম্পত্তির ইতোমধ্যে ৮শ একরের বেশী ভূ-সম্পত্তি দখল হয়ে গেছে। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৬শ কোটি টাকারও বেশী।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সারা দেশে কাগজে কলমে বাংলাদেশ রেলওয়ের রয়েছে ৬৩ হাজার ৩শ ৭২ একর ভূ-সম্পত্তি। এর মধ্যে শুধুমাত্র রেল বিভাগ ব্যবহার করছে ২৩ হাজার ৯শ একর ভূ-সম্পত্তি।
সৈয়দপুর রেল বিভাগে থাকা ১ হাজার ভূ-সম্পত্তি মধ্যে ৮শ একর ভূ-সম্পত্তি সহ ৩ হাজার রেল কোয়াটার দখলে নেয় দখলকারীরা। দখল হয়ে যাওয়া সম্পত্তি উদ্ধারে আইনি জটিলতা দেখিয়ে ভূ-সম্পত্তি উদ্ধারে তৎপতরা লক্ষ করা না গেলেও রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক ঠিকই বনে যাচ্ছেন রেল কর্মকর্তা ও রেল কর্মচারীরা। অন্যদিকে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছেন সরকার।
সূত্রটি বলছেন, সৈয়দপুর রেল কারখানার শ্রমিক লিডার ও রাজনৈতিক লিডারদের ছত্র ছায়ায় পাকহানাদার বাহিনীর বংশধররাই রেলের সিংহভাগ ভূ-সম্পত্তি ও কোয়াটার দখলে নিয়েছে এবং প্রকাশ্যেই সেখানে স্থায়ী দোকানপাট, ঘরবাড়ী ও ইমারত নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। শুধুমাত্র যত সামান্য ঘুষ বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েই লিডাররা ওইসব হানাদার বাহিনীর বংশধরদের গোপনে অথবা প্রকাশ্যেই মদদ দিয়ে চলেছেন বলে একাধিক মহলের অভিযোগ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি সূত্র জানায় সারা দেশের ন্যায় সৈয়দপুর রেলওয়েতেও আইনি জটিলতায় রেল সম্পত্তি উদ্ধারে তৎপরতা না থাকায় কতিপয় কর্মকর্তা ও লিডাররা পাকহানাদার বাহিনীর বংশধরদের আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। তাদের রয়েছে গাড়ী, বাড়ী ও কোটি কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স।
রেল সম্পত্তি উদ্ধার নিয়ে কথা হয় রেলওয়ে কানুনগো মনোয়ার আলীর সাথে। তিনি বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ না পেলে কিছুই করা সম্ভব নয়। তবে রেল কারখানা বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক নূর আহম্মদ হোসেন জানান, খুব অল্প দিনের মধ্যে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সৈয়দপুরের অবৈধ স্থাপনা বা ইমারত উচ্ছেদ করার নির্দেশ আসতে পারে। নির্দেশ এলেই কোন বাধাই অবৈধ দখলদার ও স্থাপনা নির্মাণকারীদের রক্ষা করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।