নীলফামারীতে ব্রীজ ধ্বসে যাওয়ায় যাতায়াত বিচ্ছিন্ন
https://www.obolokon24.com/2015/02/-post_42.html
প্রভাষক,আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি), জেলা প্রতিনিধি, নীলফামারী॥ নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা বড়ভিটা-জলঢাকা –কৈমারী সড়কের ধাইজান নদীর উপর নির্মিত ধাইজান ব্রীজটি রবিবার রাত আটটার দিকে ধ্বসে গেছে। একটি মালবোঝাই ট্রাক পার হওয়ার সময় ব্রীজের বামপাশের একটি বড় অংশ ধ্বসে পড়ে। এ ঘটনায় ওই সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে জলঢাকা ও কিশোরীগঞ্জ উপজেলার প্রায় দুই লাখ মানুষের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হবে এখন।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারফ হোসেন বাবুল জানান, রবিবার রাত ৮টার দিকে ওই পথে একটি মালবোঝাই ট্রাক পার হওয়ার সময় বিকট শব্দে ব্রীজটি ধ্বসে নদীতে পড়ে গেলেও ভাগ্যক্রমে ট্রাকটি ব্রীজটি পার হয়ে যাওয়ায় তা রক্ষা পায়।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান জানান, ১৯৬৫ সালে ৬৫ফিট দীর্ঘ ও ১৩ফিট প্রস্থ্যের ধাইজান ব্রীজটি গত ৫ বছর আগে ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছিল। উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন মূলক সভায় ব্রীজটি সংষ্কারের কথা একাধিকবার তুলে ধরা হয়। কিন্তু কেউ এটি আমলেই নেয়নি।
এ ব্যাপারে কিশোরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহামান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন ,ব্রীজটি ধ্বসে পড়ায় ওই এলাকার মানুষ দুর্ভোগে পরেছে। ব্রীজটি দ্রুত নির্মানের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।# ছবি ক্যাপসন,নীলফামারীঃ ধাইজান নদীর উপর ব্রীজটি রবিবার রাতে ধ্বসে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারফ হোসেন বাবুল জানান, রবিবার রাত ৮টার দিকে ওই পথে একটি মালবোঝাই ট্রাক পার হওয়ার সময় বিকট শব্দে ব্রীজটি ধ্বসে নদীতে পড়ে গেলেও ভাগ্যক্রমে ট্রাকটি ব্রীজটি পার হয়ে যাওয়ায় তা রক্ষা পায়।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান জানান, ১৯৬৫ সালে ৬৫ফিট দীর্ঘ ও ১৩ফিট প্রস্থ্যের ধাইজান ব্রীজটি গত ৫ বছর আগে ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছিল। উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন মূলক সভায় ব্রীজটি সংষ্কারের কথা একাধিকবার তুলে ধরা হয়। কিন্তু কেউ এটি আমলেই নেয়নি।
এ ব্যাপারে কিশোরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহামান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন ,ব্রীজটি ধ্বসে পড়ায় ওই এলাকার মানুষ দুর্ভোগে পরেছে। ব্রীজটি দ্রুত নির্মানের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।# ছবি ক্যাপসন,নীলফামারীঃ ধাইজান নদীর উপর ব্রীজটি রবিবার রাতে ধ্বসে পড়ে।