চর্বি খাওয়া মানেই মোটা হওয়া নয়।
https://www.obolokon24.com/2015/01/-post8_34.html
লাইফস্টাইল ডেস্ক: যারা স্বাস্থ্য সচেতন বা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তারা সব সময়ই চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলেন। তবে সব চর্বিযুক্ত খাবারই কি ওজন বাড়াতে দায়ী!
খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়, বৈজ্ঞানিকরা দেখিয়েছেন চর্বি খাওয়া মানেই মোটা হওয়া নয়।
যেসব খাবারে শরীরের জন্য ক্ষতিকর চর্বিতে ভরপুর সেগুলোই ওজন বাড়ায়। পাই ক্রাসট এবং অন্যান্য বেইক করা খাবারে ট্র্যান্স ফ্যাট থাকে। প্রক্রিয়াজাত করা এবং শস্য খাওয়া পশুর মাংসে স্যাচারেইটেড ফ্যাট থাকার পাশাপাশি অত্যধিক ক্যালোরি থাকে যা শেষ পর্যন্ত শরীরের পুষ্টির সীমারেখায় ক্ষতিগ্রস্ত করে।
কিন্তু স্বাস্থ্যকর চর্বি ঠিক তার উল্টোটা করে যেমন: ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীর থেকে প্রতিদিনের খাওয়া
বাড়তি ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলে। তাই হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং বিপাকক্রিয়া সচল থাকে।খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়, বৈজ্ঞানিকরা দেখিয়েছেন চর্বি খাওয়া মানেই মোটা হওয়া নয়।
যেসব খাবারে শরীরের জন্য ক্ষতিকর চর্বিতে ভরপুর সেগুলোই ওজন বাড়ায়। পাই ক্রাসট এবং অন্যান্য বেইক করা খাবারে ট্র্যান্স ফ্যাট থাকে। প্রক্রিয়াজাত করা এবং শস্য খাওয়া পশুর মাংসে স্যাচারেইটেড ফ্যাট থাকার পাশাপাশি অত্যধিক ক্যালোরি থাকে যা শেষ পর্যন্ত শরীরের পুষ্টির সীমারেখায় ক্ষতিগ্রস্ত করে।
কিন্তু স্বাস্থ্যকর চর্বি ঠিক তার উল্টোটা করে যেমন: ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীর থেকে প্রতিদিনের খাওয়া
‘ঘাস খাও’ বলতে অকর্মা বুঝালেও ঘাস খাওয় পশুর মাংস কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। দামে একটু বেশি হলেও এর চর্বি স্বাস্থ্যের জন্য এত উপকারি যে তা দাম পুষিয়ে দেয়। নিউট্রিশন জার্নালের এক গবেষণায় দেখা গেছে- ঘাস খাওয়া পশুর মাংসে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর জন্য পরিচিতি। আর সাধারণ মাংসের তুলনায় এই মাংস প্রাকৃতিকভাবেই চর্বিহীন ও কম ক্যালোরি যুক্ত।
চর্বি ছাড়া ৭ আউন্সের একটি ফালি করা সাধারণ স্টেক থেকে ৩৮৬ ক্যালোরি এবং ১৬ গ্রাম চর্বি শরীরে ঢুকে যেতে পারে। সেখানে একই পরিমাণ ও আকারের ঘাস খাওয়া পশুর মাংস খেলে ২৩৪ ক্যালোরি ও ৫ গ্রাম চর্বি শরীরে ঢুকে।
অলিভ অয়েলে আছে ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধকরা পলিফেনল উপাদান ও হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক মনোআনস্যাচারেইটেড ফ্যাট। সম্প্রতি স্থূলতা বিষয়ের উপর করা এক গবেষণায় জানা যায়- শর্করা বা আমিষ সমৃদ্ধ খাবারের তুলনায় অলিভ অয়েল দিয়ে তৈরি খাবার শরীরে অ্যাডিপোনেক্টিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। অ্যাডিপনেক্টিন হচ্ছে এমন একটি হরমোন যা শরীর থেকে চর্বি কমাতে সাহায্য করে এবং যত বেশি অলিভ অয়েল খাওয়া হবে ততবেশি বিএমআই কমার প্রবণতা থাকবে।