আজ আগরতলায় টাইমলেস গীতাঞ্জলি তথ্যচিত্র প্রদর্শনী
https://www.obolokon24.com/2014/12/blog-post_13.html
বিনোদন
ডেস্ক- ত্রিপুরা সরকারের তথ্য, সংস্কৃতি ও ট্যুরিজম বিষয়ক বিভাগের সহযোগিতায় ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার বাংলাদেশের বিশিষ্ট গবেষক ও রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী ড. চঞ্চল খানের পরিচালনায় ত্রিপুরার আগরতলায় আজ ‘টাইমলেস গীতাঞ্জলি’
তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হতে যাচ্ছে। তথ্যচিত্র প্রদর্শনের আগে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করবেন ড. চঞ্চল খান। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন।
বুধবার ভারতীয় হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। কলকাতায় গত ২২ নভেম্বর শ্রী অরবিন্দ ইনস্টিটিউট অব কালচার-এ তথ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়।
১৯১০ সালে গীতাঞ্জলির প্রথম প্রদর্শিত হওয়া থেকে গীতাঞ্জলির ইতিহাস, অনুবাদ এবং অনুবাদের মাধ্যমে ইংরেজি সংস্করণ, নোবেল পুরস্কার লাভ এবং আজকের বিশ্বে এর প্রাসঙ্গিকতা এ তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে। তথ্যচিত্রে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র গবেষক, শিল্পী ও শিক্ষাবিদের সাক্ষাৎকার, চিরকালের সৃষ্টিকর্ম হিসেবে গীতাঞ্জলি প্রাসঙ্গিকতা এবং কিভাবে এই সৃষ্টিকর্ম পশ্চিমা সাহিত্যের অংশ হয়ে উঠলো তা এই তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে।
গত এক বছর ধরে লন্ডন, কলকাতা, শান্তিনিকেদন ও বাংলাদেশে এর তথ্যচিত্র ধারণ করা হয়েছে। এসব স্থান গীতাঞ্জলির ইতিহাসের প্রসঙ্গ ধারণ করে আছে। তথ্যচিত্র তৈরিতে ভারত-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন অর্থায়ন করেছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতন, বাংলাদেশের শিলাইদহ গীতাঞ্জলির সৃষ্টি অভিন্ন উৎস হিসেবে কাজ করেছে।
বুধবার ভারতীয় হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। কলকাতায় গত ২২ নভেম্বর শ্রী অরবিন্দ ইনস্টিটিউট অব কালচার-এ তথ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়।
১৯১০ সালে গীতাঞ্জলির প্রথম প্রদর্শিত হওয়া থেকে গীতাঞ্জলির ইতিহাস, অনুবাদ এবং অনুবাদের মাধ্যমে ইংরেজি সংস্করণ, নোবেল পুরস্কার লাভ এবং আজকের বিশ্বে এর প্রাসঙ্গিকতা এ তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে। তথ্যচিত্রে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র গবেষক, শিল্পী ও শিক্ষাবিদের সাক্ষাৎকার, চিরকালের সৃষ্টিকর্ম হিসেবে গীতাঞ্জলি প্রাসঙ্গিকতা এবং কিভাবে এই সৃষ্টিকর্ম পশ্চিমা সাহিত্যের অংশ হয়ে উঠলো তা এই তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে।
গত এক বছর ধরে লন্ডন, কলকাতা, শান্তিনিকেদন ও বাংলাদেশে এর তথ্যচিত্র ধারণ করা হয়েছে। এসব স্থান গীতাঞ্জলির ইতিহাসের প্রসঙ্গ ধারণ করে আছে। তথ্যচিত্র তৈরিতে ভারত-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন অর্থায়ন করেছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতন, বাংলাদেশের শিলাইদহ গীতাঞ্জলির সৃষ্টি অভিন্ন উৎস হিসেবে কাজ করেছে।